যে ১০ টি কারনে ই পাসপোর্ট আটকে যায়।। How to Solve Enrollment Process & Backend Verification
বাংলাদেশী পাসপোর্ট তৈরির সময় যে সকল কারনে আপনার পাসপোর্ট তৈরির প্রক্রিয়া থেমে যেতে পারে সে সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়েছে এই শিক্ষামূলক আর্টিক্যাল টির মাধ্যমে
আপনি যদি ইতিমধ্যে ই পাসপোর্ট করতে দিয়ে থাকেন অথবা আপনার পরিচিত কেউ ই-পাসপোর্ট করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সকলের অবগতির জন্য অতি গুরুত্বপূর্ন আজকের আলোচনাটি । কারন আমি আপনাকে জানিয়ে দিবো কী কী কারনে ই পাসপোর্ট তৈরির প্রক্রিয়া মাঝপথে আটকে যেতে পারে। আটকে যাওয়া মানে আপনার ই পাসপোর্ট তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া কোন কারনে বন্ধ হয়ে থাকা, আর প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে থাকা মানে পাসপোর্ট পাওয়ার অপেক্ষা করবেন কিন্তু পাসপোর্ট পাবেন না।
প্রথমে আমরা জেনে নেই কিভাবে বুঝবো একটি বই আটকে আছে কিনা । এটি জানার জন্য আমাদেরকে পাসপোর্ট অধিদফতর এর ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইট টি হলো epassport.gov.bd, এটি ই পাসপোর্টের একটি পোর্টাল । এখান থেকে নতুন পাসপোর্ট করার আবেদন এবংযেই পাসপোর্ট গুলি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সেই পাসপোর্ট এর অবস্থা চেক করা ইত্যাদি সকল বিষয়ে ই পাসপোর্টের এই পোর্টাল থেকে জানা যায়।
ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার পর (চেক স্টেটাস) নামে একটি মেনু পেয়ে যাবেন, মেনুতে ক্লিক করার পর পাসপোর্ট এর সর্বশেষ অবস্থা জানতে আমাদের দুইটি তথ্য লাগবে:
- এপ্লিকেশন আইডি ও
- জন্ম তারিখ ।
এই দুটি তথ্য আমরা পাব ePassport করতে দিয়ে আসার পর অফিস থেকে আমাদের একটি ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে থাকে । এই স্লিপটির উপরে বাম ও ডান কর্নারে আবেদন আইডি বা এপ্লিকেশন আইডি বা এনরোলমেন্ট আইডি রয়েছে । এই দুটি তথ্য দিয়ে আমরা প্রথমে যাচাই করব যে এটি কি অবস্থায় রয়েছে । যাচাই করার পর যদি আমরা দেখি এনরোলমেন্ট প্রসেস বা পেন্ডিং ফর ব্যাকেন্ড ভিরিফিকেশন (Pending for Backend Verification) । এ রকম হওয়া মানে কোন একটি সমস্যা রয়েছে। যে ব্যাক্তির উদাহরন আমি ভিডিও তে দেখিয়েছি, জানা গেছে যে কিছু দিন পূর্বে Passport করার জন্য সে আবেদন করেছিল, যে কোন একটি কারনে পাসপোর্ট পায়নি, অর্থাৎ ঐ ফিঙ্গার টি রয়ে গেছে। এরপরে আরেকবার সে আবেদন করেছে , যার কারনে এটি এনরোলমেন্ট প্রসেস এ পড়ে আছে । এখন আমরা জানবো কী কী কারনে এই ধরনের স্টেটাস এসে থাকে ।
- পেনডিং এপ্রোভাল/ Pending for Backend Verification
- এনরলমেন্ট প্রসেস
এই দুটি স্টেটাস এর কোন ১টি আসা মানেই আপনার পাসপোর্ট তৈরি প্রক্রিয়ায় কোন সমস্যা রয়েছে ।
যে ১০ টি কারনে ই-পাসপোর্ট আটকে যায়, ভিডিও তে দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
কারন গুলো হলো :
- চোখের রেটিনা মিলে যাওয়া ।
- আপনার ফিংঙ্গার অন্য কারো সাথে মিলে যাওয়া
- পুরাতন বইতে জন্মস্থান ও এনআইডি কার্ড এর জন্মস্থান ভিন্ন হওয়া ।
- অন্য কারো সাথে নাম , পিতা/ মাতার নাম মিলে যাওয়া।
- পুরাতন বই থাকা সত্ত্বেও সেটি গোপন করে নতুন ফিঙ্গার দেওয়া ।
- এনআইডি কার্ডের সাথে নিজ নাম মিল না থাকা ।
- এনআইডি কার্ড এর সাথে জন্ম তারিখ মিল না থাকা
- ফরম ফিলাপে এনআইডি কার্ডের নাম্বারের জায়গায় জন্ম সনদ নম্বর দেওয়া ।
- ফরম ফিলাপের সময় পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এমআরপি ছিলো নাকি ই-পাসপোর্ট ছিলো সেই বিষয়টি সঠিক সিলেকশন ভুল করা
- পুরাতন বই ১ টি গ্যাপ দিয়ে অন্যটি শো করে নতুন ফিঙ্গার দেওয়া ।
১০ টি কারনের বিস্তারীত তুলে ধরা হলোঃ
- চোখের রেটিনা মিলে যাওয়াঃ মাঝে মাঝে দেখা যায় যে একজনের চোখের রেটিনা অন্য কারোর সাথে মিলে গেছে অথবা আপনি ই-পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে যখন দিয়ে আসবেন পাসপোর্ট অফিসে যে প্রক্রিয়া টি চলবে তখন আপনার চোখের রেটিনা নিবে , রেটিনা নিলে এমন ও হতে পারে আপনার চোখের রেটিনার সাথে অন্য জেলার অন্য কোন ব্যাক্তির চোখের রেটিনা 30% থেকে 50% মিলে যেতে পারে , এই ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট আটকে থাকতে পারে , এনরোলমেন্ট প্রসেস স্টেটাস আসতে পারে । এ ধরনের প্রবলেমে আপনি বই পাবেন কিন্ত সেটার জন্য আপনাকে প্রসেস করতে হবে।
- আপনার ফিংঙ্গার অন্য কারো সাথে মিলে যাওয়াঃ জাস্টিফিকেশন রেজাল্ট থেকে জানা যায় আপনার ফিঙ্গার অন্য কারো সাথে মিলে গেছে , এটি জানতে অনেক সময় লেগে যায় তাই এই ধরনের সমস্যা আপনার ক্ষেত্রে হয়ে গেলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি এটার সমাধান করবেন।
- পুরাতন বইতে জন্মস্থান ও এনআইডি কার্ড এর জন্মস্থান ভিন্ন হওয়াঃ অর্থাৎ আপনার একটি বই ছিল দেখা গেলো আপনার জন্মস্থান যেই জেলায়, বইটি করেছিলেন অন্য জেলায় কিন্তু আপনার এনআইডি কর্ড টি করেছেন অন্য জেলায় । দেখা যায় এমন আগের বইটিতে এক জেলা আছে (প্লেস অফ বার্থ) যে জেলার নাম রয়েছে কিন্তু এনআইডি কার্ডে (প্লেস ওফ বার্থ) জেলার নাম অন্য কিন্ত এই বিষয়টি প্রথমে বুঝা যায় না, আপনি যথন ফরম টি ফিলাপ করবেন তখন আপনি বইতে যা আছে সেই অনুযায়ী ফরম টি ফিলাপ করলেন , ফরম টি ফিলাপ করার পর আপনি ফরম জমা দিলেন , কিন্তু একসময় আপনি দেখলেন আপনার বইটি পেন্ডিং এপ্রুভাল হয়ে আছে । তখন আপনার এই বিষয়টি তদন্ত করলে জানা যায় আপনার জন্মস্থান ভিন্ন ভিন্ন । এক্ষেত্রে কি করতে হবে ফরম ফিলাপের আগেই প্রত্যেককে তার এই জন্মস্থান পুরাতন বইয়ের সাথে এনআইডি কার্ড ঠিক আছে কিনা সেটি নিশ্চিত করতে হবে । এটি কিভাবে নিশ্চিত করবেন, নির্বাচন কমিশনের অনলাইনে ঢুকে আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে লগইন করে ভিতরে ঢুকলে দেখতে পারবেন জন্মস্থান জেলার নাম লেখা রয়েছে । যদি পুরাতন বইয়ের সাথে এনআইডি কার্ডের জন্মস্থান মিলে যায় তাহলে আপনি ঐ জন্মস্থান যেটা দিবেন বইতে যেটা আছে ঐটা বহাল থাকবে । আর যদি দেখেন এনআইডি কার্ডে ভিন্ন পাসপোর্টে ভিন্ন সেক্ষেত্রে আপনার এনআইডি কার্ড সংশোধন করতে হবে অথবা সংশোধন না করে আপনি যেটি চাইবেন সেটি অফিসারদের সাথে কথা বলে আপনাকে সেটি এপ্রুভ করাইতে হবে ।
- অন্য কারো সাথে নাম , পিতা, মাতার নাম মিলে যাওয়াঃ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে , আপনার নাম ,পিতার নাম , মাতার নাম , অন্য জেলার কারো পিতার নাম , মাতার নাম, নিজ নামের সাথে মিলে যায় এমনটাও ঘটে থাকে। এরকম ঘটলেও সেটা পরবর্তিতে জাস্টিফিকেশন করে রিপোর্ট বের করে আপনাকে এই স্টেপ পার করাইতে হবে নয়তো আপনি বই পাবেন না ।
- পুরাতন বই থাকা সত্ত্বেও সেটি গোপন করে নতুন ফিঙ্গার দেওয়াঃ ধরুন আপনার আগের বই আছে । অনেকে কি করে আগের বই এর কথা স্বীকার করেনা, বই নেই এরকম মনে করে সে আরেকটি বই এর জন্য ফিঙ্গার দেয় । তখন তার এই বইটি আটকে থাকে এনরোলমেন্ট প্রসেস প্রসেস হয়ে থাকে , এরপর এটি তদন্ত করাইতে হয়। তদন্ত করে পরবর্তিতে বিষয়টি বের হয়ে আসে যে তার আগে ফিঙ্গার ছিলো অফিসারদের সাথে কথা বলে আপনার আবেদনে পুরাতন বই এর নাম্বার যুক্ত করাইতে হবে। তাহলে আপনি নতুন বই পাবেন। নয়তো আপনার ফাইল পেন্ডিং ফর ব্যাকেন্ড ভেরিফিকেশনে পরে থাকবে।
- এনআইডি কার্ডের সাথে নিজ নাম মিল না থাকাঃ যেমন আপনার আগের বইতে রয়েছে রহিম কিন্তু আপনার এনআইডি কার্ডে রয়েছে (মো:) রহিম । এই রকম শব্দ কম বেশি থাকার কারনেও পেন্ডিং এপ্রভাল/ Pending for Backend Verification হয়ে যায় । এইসব সমস্য গুলো অফিসারদের সাথে কথা বলে এপ্রুভ করাইতে হয়। কিন্ত এক্ষেত্রে অনেক প্রবলেম হয় তাই আপনি এনআইডি কার্ড সংশোধন করবেন । অনলাইনে খুব সহজেই এনআইডি কার্ড সংশোধন করা যায় । এই এনআইডি কার্ড কীভবে সংশোধন করবেন সেই বিষয়ে আমার চ্যানেলে ভিডিও দেওয়া আছে বিস্তারিত দেখে নিবেন ।
- এনআইডি কার্ড এর সাথে জন্ম তারিখ মিল না থাকাঃ যদি আপনার জন্মতারিখ এনআইডি কার্ডে এক রকম, পাসপোর্টে আরেক রকম এক্ষেত্রে কিন্তু আপনার বইয়ের আবেদন করতে পারবেন না এনরোলমেন্ট প্রসেস হয়ে থাকবে। এক্ষেত্রে কী করতে হবে আপনি এনআইডি কার্ড সংশোধন করে আবেদন করবেন। সংশোধনের সময় আপনার পাসপোর্টকে প্রমান হিসেবে দিবেন এবং আপনার জন্ম সনদটি পাসপোর্ট এর সাথে মিল করে টিক করে তারপর এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন টি করবেন । এক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই সংশোধন টি পেয়ে যাবেন । ফলে সকল ডকুমেন্ট এ আপনার জন্ম তারিখ মিল থাকবে এবং পাসপোর্ট তৈরিতে কোন অসুবিধা হবে না।
- ফরম ফিলাপে এনআইডি কার্ডের নাম্বারের জায়গায় জন্ম সনদ নাম্বার দেওয়াঃ যখন ফরমটি ফিলাপ করা হয় যাদের বয়স ১৮-২০ বছর তাদের ক্ষেত্রে এই এনআইডি কার্ডের অপশন এর ঘর ২ টা এসে থাকে (১)জন্ম সনদ এর ঘর (২) এনআইডি কার্ডের ঘর , অন্নান্য বয়সের ক্ষেত্রে কিন্তু ২ টি আসে না যাদের ১৮ বছরের কম তাদের ক্ষেত্রে শুধু মাত্র জন্ম সনদ আর যাদের ২০+ তাদের ক্ষেত্রে শুধু মাত্র এনআইডি কার্ড আর যাদের ১৮-২০ এই সময়ের বয়স তখন ফরম এর মধ্য ২ টি অপশন আসে । এখন মূল বিষয় টা কী দাড়ালো ঐখানে যে ২ টি ঘর চলে আসে যাদের বয়স ১৮-২০ ঐ ক্ষেত্রে অনেকে খেয়াল না করে জন্ম সনদ দিয়ে পাসপোর্ট করতে চান তারা কী করে ভুল বসত যে ফরম টা ফিলাপ করে প্রথম ঘরেই জন্ম সনদ নম্বর টি দিয়ে দেয় পরবর্তিতে দেখা যায় এটার জন্য পেন্ডিং এপ্রুভাল, এনরোলমেন্ট প্রসেস হয়ে যায় । অফিসারদের সাথে মিট করে সমস্যাটির সমাধান করতে হবে। বিষয়গুলি আমার ইউটিউব চ্যানেল দেখলে ভাল বুঝতে পারবেন।
- ফরম ফিলাপে পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এমআরপি ছিলো নাকি ই–পাসপোর্ট ছিলো সেই বিষয়টি সঠিক সিলেকশন ভুল করাঃ আমরা যখন ইপাসপোর্ট ফরম টি ফিলাপ করি তখন ফরমের মাঝামাঝি একটা জায়গায় প্রশ্ন করে আপনার কী পূর্ববর্তী বই ছিলো আপনি Yes দিবেন নয়তো No দিবেন কিন্তু Yes এর পক্ষে আবার ২ টা ব্যাপার রয়েছে যে আপনার কী ই-পাসপোর্ট ছিলো ? না পূর্ববর্তি এমআরপি পাসপোর্ট ছিলো ? অনেকে দেখা যায় ই-পাসপোর্ট থেকে আবার ই-পাসপোর্ট করবে এ ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে বলতে হবে Yes আমার ই-পাসপোর্ট ছিলো। ফরম তারাতারি ফিলাপ করতে গেলে এই বিষয় গুলা ভুল হয়ে যায়। আমরা কমন Yes দিয়ে সামনে এগিয়ে যাই। প্রথমে Yes দিয়ে যাই হ্যাঁ বই ছিলো , বইয়ের নম্বর কত? বইয়ের ইস্যু ডেট কত? বইয়ের এক্সপায়ার ডেট কত, এরপর আমরা ফরমটি সাবমিট করি বা যারা ফরম ফিলাপ করেন তারা সাবমিট করেন , কিন্তু এখানে খেয়াল করতে হবে যাদের আগের বই টি ই-পাসপোর্ট ছিলো কী না তাহলে Yes ই-পাসপোর্ট দিতে হবে ।
- পুরাতন বই ১ টি গ্যাপ দিয়ে অন্যটি শো করে নতুন ফিঙ্গার দেওয়াঃ মনে করুন আপনার যেই বই ছিলো, অর্থাৎ আপনার দেখা গেলো আগের ২টি বা ৩টি বই ছিলো আপনি এখন ই-পাসপোর্ট করবেন আপনার সর্বশেষ বইটি হারিয়ে গেছে , কিন্তু তার আগের বইটি আছে আপনি কী করলেন ঐ আগের বইটি দিয়ে আপনি এখন নতুন ফিঙ্গার দিতে গেলেন নতুন বইয়ের আবেদন করতে গেলেন কিন্ত এর মাঝে সর্বশেষ একটি বই আপনার গ্যাপ রয়ে গেছে এই প্রবলেম এর কারনে ইপাসপোর্ট আবেদন এনরোলমেন্ট প্রসেস অবস্থায় পড়ে থাকে। তাই ঐ বইটির তথ্য নিয়ে আপনাকে থানায় জিডি করে ঐ বইয়ের নম্বর ফরমে উল্লেখ করে পাসপোর্ট এর আবেদন করতে হবে। আপনাকে তথ্য যাচাই এর জন্য একটি কুয়েরি স্লিপ অফিসে গিয়ে তুলতে হবে। কুয়েরি স্লিপ তুলে ঐ বইয়ের নম্বর টি বের করতে হবে এটার যে প্রক্রিয়া রয়েছে আমি পরবর্তিতে আমার ইউটিউব চ্যানেল এর ভিডিও তে দেখিয়েছি যে কীভাবে কোন একটি বই এর কোন কিছু যদি না থাকে তাহলে পাসপোর্ট কীভাবে তৈরি করবেন।
আরো একটি কারন আমার এক কাষ্টমারের সাথে ঘটেছে যার বিস্তারীত জানতে এখানে ক্লিক করুন
উপরোক্ত বিষয়গুলো অনেকেই বিশ্বাস করতে চান না যে এমন টা ঘটতে পারে। আসলেই এমন টা ঘটে থাকে আপনি পাসপোর্ট অফিসে গেলে বিভিন্ন মানুষের সমস্যা অবজারভেশন করলে বুঝতে পারবেন।
এই ১০ টি কারন ছাড়াও আরো অনেক কারন রয়েছে। সকল কারনগুলো প্রমান সহ দেখতে ও শিখতে চাইলে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এ বিষয়ে ভিডিও গুলি দেখলে সহজেই বুঝতে পারবেন। Latest info BD ইউটিউব চ্যানেলটি ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন।
লেখক: আতিকুল খান